‘নাতির বয়সি’ যুবক হাবুডুবু খাচ্ছেন প্রৌঢ়ার প্রেমে! বসতে চান বিয়ের পিঁড়িতেও

‘নাতির বয়সি’ যুবক হাবুডুবু খাচ্ছেন প্রৌঢ়ার প্রেমে! বসতে চান বিয়ের পিঁড়িতেও

‘নাতির বয়সি’ যুবক হাবুডুবু খাচ্ছেন প্রৌঢ়ার প্রেমে! বসতে চান বিয়ের পিঁড়িতেও
‘নাতির বয়সি’ যুবক হাবুডুবু খাচ্ছেন প্রৌঢ়ার প্রেমে! বসতে চান বিয়ের পিঁড়িতেও

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: দশ বছর বয়সে ওই মহিলার সঙ্গে প্রথম দেখা হয় যুবকের। তাঁরা পাশাপাশি বাড়িতে থাকতেন। সেই থেকে দু’জনের মধ্যে গড়ে ওঠে বন্ধুত্ব। একসঙ্গে নানা কাজ করেছেন। বন্ধুত্ব গড়িয়েছে প্রেমে।

প্রেমিকা প্রৌঢ়ত্বে পৌঁছে গিয়েছেন। আর প্রেমিক সবে পা দিয়েছেন যৌবনে। ছাপ্পান্ন বছরের প্রৌঢ়ার প্রেমে রীতিমতো হাবুডুবু খাচ্ছেন উনিশ বছরের তরুণ। সম্প্রতি তাঁরা সেরে ফেলেছেন বাগদানও। দু’জনেই জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে তাঁদের বিয়ের পরিকল্পনা রয়েছে।

তাইল্যান্ডের সাকোন নাখোন প্রদেশের বাসিন্দা জানলা নামুয়াংগ্রাক এবং উথিচাই চন্টরাজ। তাঁদের মধ্যে বয়সের ফারাক সাঁইত্রিশ বছরের। বয়সের এই পার্থক্য তোয়াক্কা না করে গত ২ বছর ধরে প্রেমের সম্পর্কে রয়েছেন তাঁরা। সম্প্রতি সেরেছেন বাগদান। জানা যায়, দশ বছর বয়সে ওই মহিলার সঙ্গে প্রথম দেখা হয় যুবকের। তাঁরা পাশাপাশি বাড়িতে থাকতেন। সেই থেকে দু’জনের মধ্যে গড়ে ওঠে বন্ধুত্ব। একসঙ্গে নানা কাজ করেছেন তাঁরা। কাটিয়েছেন অনেকখানি সময়। বন্ধুত্ব ধীরে ধীরে পরিণত হয়েছে প্রেমে।

অসমবয়সি এই যুগল একসঙ্গেই থাকেন। রাস্তাঘাটে চলাফেরার সময় তাঁদের উদ্দেশে নানা জনে নানা মন্তব্য করেন। যুবককে কেউ কেউ তাঁর প্রেমিকার নাতির বয়সি বলেও কটাক্ষ করে থাকেন। কিন্তু সমালোচনাকে পাত্তা দেন না তাঁরা। রেস্তরাঁয় খেতে যাওয়া থেকে ঘুরে বেড়ানো, সব কিছুই করেন একসঙ্গে। তাইল্যান্ডে তাঁদের প্রেম শোরগোল ফেলে দিয়েছে।

প্রেমের প্রসঙ্গে যুবক বলেছেন, ‘‘জানলার সঙ্গে আমি গত ২ বছর ধরে প্রেম করছি। ও এক জন সৎ এবং পরিশ্রমী মহিলা। আমি ওকে খুব ভাল রাখতে চাই।’’

প্রৌঢ়া জানান, প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে কুড়ি বছর আগে বিবাদবিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে তাঁর। তাঁদের ৩ সন্তানের বয়স তিরিশ পেরিয়েছে। এই বয়সে এসে নতুন করে প্রেম খুঁজে পেয়েছেন তিনি। প্রেম যেন তাঁকে আবার যৌবনে ফিরিয়ে নিয়ে গিয়েছে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply